খুঁজুন
শনিবার, ১১ই অক্টোবর, ২০২৫, ২৬শে আশ্বিন, ১৪৩২

শিক্ষা ও সংস্কৃতির বন্ধন দৃঢ় করতে প্রফেসর ইউনুসের বিশেষ উপহার

চিফ অ্যাডভাইজার প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনুসের অনন্য উপহার: মালয়েশিয়ার নেগেরি সেম্বিলানের রাজার হাতে ‘আর্ট অব ট্রায়াম্প’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫, ১২:২৮ অপরাহ্ণ
চিফ অ্যাডভাইজার প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনুসের অনন্য উপহার: মালয়েশিয়ার নেগেরি সেম্বিলানের রাজার হাতে ‘আর্ট অব ট্রায়াম্প’

কুয়ালালামপুর, বুধবার —

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনুস মালয়েশিয়ার নেগেরি সেম্বিলানের রাজা ও মালয়েশিয়ার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় (Universiti Kebangsaan Malaysia-UKM)-এর চ্যান্সেলর তুয়ানকু মুহরিজ ইবনি আলমারহুম তুয়ানকু মুন্নাওয়ির-এর হাতে একটি বিশেষ উপহার তুলে দিলেন। উপহারটি ছিল ‘Art of Triumph’ নামের এক অনন্য গ্রাফিতি বই, যা বিশ্বব্যাপী সৃজনশীলতা, দৃঢ়তা ও বিজয়ের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়।

বুধবার কুয়ালালামপুরে এক বিশেষ বৈঠকের সময় উপহারটি প্রদান করেন প্রফেসর ইউনুস। এই বৈঠকে দুই দেশের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারের নানা দিক নিয়ে আলোচনা হয়। উভয় পক্ষের মধ্যে সম্পর্ক আরও মজবুত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়, বিশেষত উচ্চশিক্ষা, প্রযুক্তি ও টেকসই উন্নয়ন বিষয়ে।

সাক্ষাতের প্রেক্ষাপট

প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনুস, যিনি গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা এবং নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী, দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সামাজিক ব্যবসা ও মানব উন্নয়নের জন্য কাজ করে আসছেন। তার এই সফর ছিল মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষা অঙ্গনের সঙ্গে বাংলাদেশের সহযোগিতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে। Universiti Kebangsaan Malaysia মালয়েশিয়ার অন্যতম শীর্ষস্থানীয় উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং নেগেরি সেম্বিলানের রাজা তুয়ানকু মুহরিজ এর চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

বৈঠকে উভয় দেশের শিক্ষাবিদ, গবেষক এবং নীতি-নির্ধারকরা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনায় টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (SDGs), জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, এবং যুবসমাজের জন্য উদ্ভাবনী শিক্ষা কার্যক্রম নিয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়।

‘Art of Triumph’ বইয়ের তাৎপর্য

‘Art of Triumph’ একটি বিশেষ শিল্পগ্রন্থ, যেখানে গ্রাফিতি শিল্পের মাধ্যমে বিজয়, সংগ্রাম ও প্রেরণার গল্প ফুটে উঠেছে। বইটি বিভিন্ন শিল্পীর সৃষ্টিকর্মের সংকলন, যা তরুণ প্রজন্মকে সৃজনশীলতা ও মানবিক মূল্যবোধে অনুপ্রাণিত করে। প্রফেসর ইউনুস এই বই উপহার দিয়ে বন্ধুত্ব, সংস্কৃতি ও কৃতজ্ঞতার প্রতীক হিসেবে বার্তা পৌঁছে দেন।

রাজা তুয়ানকু মুহরিজের প্রতিক্রিয়া

উপহার গ্রহণের সময় তুয়ানকু মুহরিজ প্রফেসর ইউনুসের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, “এই বই শুধুমাত্র শিল্প নয়, বরং একটি অনুপ্রেরণার উৎস। এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে শিক্ষা ও সংস্কৃতি একসাথে মানবতার উন্নয়নে কাজ করতে পারে।”

তিনি আরও উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যকার সম্পর্ক শিক্ষা, সংস্কৃতি ও বাণিজ্যের মাধ্যমে আরও গভীর হতে পারে।

শিক্ষা ও উন্নয়নে সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি

বৈঠকে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে শিক্ষার্থী বিনিময় কর্মসূচি, যৌথ গবেষণা এবং উদ্ভাবনী প্রকল্পে সহযোগিতা বৃদ্ধির পরিকল্পনা করা হয়। প্রফেসর ইউনুস বলেন, “শিক্ষা হলো টেকসই উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি। আমরা যদি তরুণ প্রজন্মকে সঠিক সুযোগ দিতে পারি, তবে তারা বিশ্ব পরিবর্তনের নেতৃত্ব নিতে পারবে।”

সফরের অন্যান্য দিক

প্রফেসর ইউনুস সফরের অংশ হিসেবে মালয়েশিয়ার একাধিক শিক্ষা ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে যাবেন। সেখানে তিনি সামাজিক ব্যবসা, ক্ষুদ্রঋণ এবং তরুণ উদ্যোক্তা তৈরির কৌশল নিয়ে সেমিনার ও আলোচনা করবেন।

এই সফরকে উভয় দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক মাইলফলক হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই ধরণের সাংস্কৃতিক ও শিক্ষাগত বিনিময় দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করবে।

জনগণের সরকার গঠনে মানবিক বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার হাফিজুল্লাহ হীরার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৪০ অপরাহ্ণ
জনগণের সরকার গঠনে মানবিক বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার হাফিজুল্লাহ হীরার

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনগণের প্রত্যাশিত ও মানবিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সভাপতি এবং কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রাম) আসনের সম্ভাব্য বিএনপি প্রার্থী হাফিজুল্লাহ হীরা।

বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন,

“বিএনপি কেবল একটি রাজনৈতিক দল নয়, এটি স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের প্রতীক। আমরা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে চাই।”

হাফিজুল্লাহ হীরা আরও বলেন,

“বর্তমান সময়ে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকারের যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় হলো জনগণের ঐক্য। বিএনপি সেই ঐক্যের প্রতীক হয়ে নতুন প্রজন্মের নেতৃত্বে একটি জনগণের সরকার গঠনে কাজ করছে।”

তৃণমূল পর্যায়ে দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয় এই তরুণ নেতা জানান, জনগণের আস্থা ও অংশগ্রহণই একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মূল ভিত্তি। তাই বিএনপি জনগণের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনকে আরও শক্তিশালী করতে মাঠে রয়েছে।

স্থানীয় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে আসা হাফিজুল্লাহ হীরা বিগত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে দলের জন্য নিবেদিতভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তরুণ ও প্রগতিশীল নেতৃত্ব হিসেবে তিনি এলাকাবাসীর মধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে হাফিজুল্লাহ হীরা একজন শক্তিশালী ও যোগ্য প্রার্থী হিসেবে উঠে এসেছেন। তাঁর জনসংযোগ, সাংগঠনিক দক্ষতা এবং তরুণ ভোটারদের প্রতি গ্রহণযোগ্যতা তাঁকে এ আসনে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে আলোচনা চলছে— নতুন প্রজন্মের নেতৃত্বে যদি বিএনপি একটি ঐক্যবদ্ধ কৌশল অবলম্বন করে, তবে কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে দলটির পুনরুত্থানের সুযোগ তৈরি হতে পারে। হাফিজুল্লাহ হীরা নিজেকে সেই পরিবর্তনের প্রতিনিধি হিসেবে দেখতে চান।

তিনি শেষমেশ বলেন,

“আমি বিশ্বাস করি, জনগণ যদি ঐক্যবদ্ধ হয়, তাহলে আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে পারব যেখানে থাকবে মানবিকতা, ন্যায়বিচার ও স্বাধীনতার পূর্ণ প্রতিফলন।”

‘জুলাই আন্দোলন সফল হয়েছে, তবে এর ভিত্তি তৈরি হয়েছিল বহু বছর আগে’ — তারেক রহমান

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৫, ৬:০০ পূর্বাহ্ণ
‘জুলাই আন্দোলন সফল হয়েছে, তবে এর ভিত্তি তৈরি হয়েছিল বহু বছর আগে’ — তারেক রহমান

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ‘জুলাই আন্দোলন’ একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, “আমি নিজেকে কখনোই মাস্টারমাইন্ড হিসেবে দেখি না। বরং এই আন্দোলনের সফলতার পেছনে অসংখ্য মানুষের ত্যাগ, শ্রম এবং অবদান রয়েছে। জুলাই মাসে আন্দোলন সফল হলেও এর প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল বহু বছর আগে থেকেই।”

তারেক রহমান আরও বলেন, “এই আন্দোলনের প্রতিটি ধাপে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও নাগরিক সমাজের সদস্যরা যে অবদান রেখেছেন, তা ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। এটি কেবল একটি দলের আন্দোলন নয়, বরং এটি জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারের লড়াই।”

বিএনপির সূত্রে জানা গেছে, জুলাই মাসে শুরু হওয়া আন্দোলনের মূল লক্ষ্য ছিল গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি এবং রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। দলটির নেতারা মনে করেন, আন্দোলনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল অনেক আগেই, তবে জুলাইয়ে তা তীব্রতা ও গতির নতুন রূপ পায়।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এই আন্দোলনের সাফল্যের পেছনে কৌশলগত পরিকল্পনা, দীর্ঘমেয়াদি প্রস্তুতি এবং রাজনৈতিক ঐক্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তারা মনে করেন, এমন একটি সময়ে বিএনপি ও অন্যান্য রাজনৈতিক দল আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছে, যখন জনগণ রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রত্যাশায় ছিল।

তারেক রহমান তার বক্তব্যে আরও যোগ করেন, “গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের এই সংগ্রামে দেশের প্রতিটি নাগরিকের অংশগ্রহণ অপরিহার্য। এটি কোনো একক ব্যক্তির অর্জন নয়, বরং সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল।”

এদিকে রাজনৈতিক মহলে আলোচনায় এসেছে, বিএনপি এই সাফল্যের পর পরবর্তী ধাপে কী পরিকল্পনা নিচ্ছে। দলের অভ্যন্তরীণ সূত্রের বরাতে জানা গেছে, তারা একটি দীর্ঘমেয়াদি রোডম্যাপ প্রস্তুত করছে যেখানে ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক কর্মসূচি, সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি এবং জনগণের অংশগ্রহণ বাড়ানোর কৌশল অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

জনগণের প্রত্যাশা, এই আন্দোলনের মাধ্যমে দেশে একটি নতুন গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির সূচনা হবে। যদিও রাজনৈতিক অঙ্গনে মতপার্থক্য রয়ে গেছে, তবে আন্দোলনের মধ্য দিয়ে জনগণের মধ্যে সচেতনতা ও ঐক্যের বীজ রোপণ হয়েছে বলে অনেকেই মনে করেন।

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৫, ১২:১২ পূর্বাহ্ণ
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা, মিঠামইন ও অষ্টগ্রাম) আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে নিজের প্রার্থীতার ঘোষণা দিয়েছেন অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান শিকদার। আজ শনিবার (৪ অক্টোবর) দুপুরে জেলা শহরের পাবলিক লাইব্রেরি হলরুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন।

জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, অধ্যক্ষ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবীবুর রহমান ভুইয়ার সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়।

অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান শিকদার কিশোরগঞ্জ জেলা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাকালীন আহ্বায়ক ও সভাপতি এবং জেলা বিএনপির সাবেক জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

লিখিত বক্তব্যে অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান শিকদার বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট বিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে বিএনপির নেতৃত্বে অভূতপূর্ব গণজাগরণ সৃষ্টি হলেও হাওড় এলাকার রাজনীতিতে দুর্বল নেতৃত্বের কারণে দুর্ভাগ্যজনকভাবে তা অনুপস্থিত। দুর্বল রাজনৈতিক নেতৃত্ব, ভুল পদক্ষেপ ও জনবিচ্ছিন্ন নেতাদের নিষ্ক্রিয়তার কারণেই এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।

ফজলুর রহমান বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে সক্রিয়ভাবে দলীয় ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকলেও আমার মতো পরীক্ষিত তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের কোনঠাসা করে নিষ্ক্রিয় থাকতে বাধ্য করা হয়েছে।

হাওড় এলাকায় চলমান বিএনপির রাজনৈতিক অচলাবস্থা ও দৈন্যদশা দূরীকরণে দীর্ঘ রাজনৈতিক ও সামাজিক কাজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ফজলুর রহমান আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ইচ্ছুক বলে জানান।